সদ্য সংবাদ

 অটো মালিক- শ্রমিক সমিতির চেক বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  উত্তরাঞ্চলের মাটিতে বাড়ছে অম্লত্ব, কমছে ফলন  চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে নেসকো মিটার রিডারদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি  রুয়েটে সিটিজেন চার্টার বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদী রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যাণ ট্রাস্টের মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পুরস্কার বিতরণ।  কচিকন্ঠের আসরের প্রতিনিধি সন্মেলন অনুষ্ঠিত।  গুজব মোকাবেলায় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে রাজশাহীতে সিজিএস’র কর্মশালা  রাজশাহী সাংবাদিক সংস্থার যাত্রা শুরু  শামীম ওসমান ১০ বছরেও শোধ করেনি বন্ধুর ২৬ লাখ টাকা।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষা বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের উদ্যোগে,মেধা শিক্ষা বৃত্তি প্রদান  রুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট’ অনুষ্ঠিত  ফল মার্কেটের দাবি রাজশাহীর ফল ব্যবসায়ীদের  নারায়ণগঞ্জকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার করলেন শামীম ওসমান  সংসদে কপিরাইট বিল পাস   কাস্টমসের ২৭০ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি  ভিয়েতনামে পৌঁছে ভারতের উদ্দেশে যা বললেন বাইডেন  নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ইয়াবসহ যুবক আটক   সাঘাটায় কাঠ পুড়িয়ে চলছে কয়লা তৈরি

১২ কোটি টাকার বৈধ পণ্যকে শত কোটি টাকার অবৈধ মাল দেখালেন এসপি হারুন

ডিবি পুলিশের অভিযান :

 Sun, Oct 6, 2019 11:01 PM
১২ কোটি টাকার বৈধ পণ্যকে শত কোটি টাকার অবৈধ মাল দেখালেন এসপি হারুন

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:: সিদ্ধিরগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে শত কোটি টাকার মালামাল জব্দ ও ৮জনকে গ্রেফতার

ঘটনা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে জেলা পুলিশ। অভিযোগ উঠেছে একটি বৈধ আমদানীকারকের প্রতিষ্ঠানে উদ্দেশ্যমুলকভাবে পুলিশ অভিযান চালিয়ে বৈধ মালামালকে অবৈধ আখ্যায়িত করেছে। ১২ কোটি টাকার মালামালকে বলা হয়েছে শত কোটি টাকা। বিষয়টি নিয়ে ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন বানিজ্য মন্ত্রনালয়সহ সরকারের উচ্চ মহলে নালিশ জানিয়েছেন বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছেন। ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন কর্তৃক মিডিয়ায় প্রেরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিটি পাঠকের জন্য হুবুহু প্রকাশ করা হলো- আমি মো: বেলায়েত হোসেন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মেসার্স মুনষ্টার মার্কেটিং (প্রা:) লি: ও স্বত্ত্বাধিকারী মেসার্স ম্যাক্স ইলেক্ট্রো ইন্ডাষ্ট্রিজ। আমি দীর্ঘ দিন যাবত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল আইন কানুন মেনে যথাযথ শুল্ক-করাদী পরিশোধ করে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করে আসতেছি। আমার ব্যবসায়িক সুনামে ঈর্ষান্বিত হয়ে কতিপয় তৃতীয় পক্ষের মিথ্যা তথ্যের উপর ভিত্তি করে গত ০২-১০-১৯ ইং তারিখ রোজ বুধবার বিকাল আনুমানিক ৪:৪৫ মিনিট থেকে দিবাগত রাত ১:০০ টা পর্যন্ত নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অবস্থিত আমর প্রতিষ্ঠানে নারায়নগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের প্রায় ১২ থেকে ১৫ জনের একটি টিম অতর্কিত অভিযান চালায়। আমার প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বরত শ্রমিকরা অভিযানের কারন সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা আমার ৮ জন শ্রমিককে হ্যান্ডক্যাপ পরিয়ে বসিয়ে রাখে এবং বলে যে আমার এখানে নাকি অবৈধ পন্য-সামগ্রী মজুত করে রাখা আছে। অভিযান চালিয়ে তারা আমার প্রতিষ্ঠানের বৈধ পথে, বৈধভাবে আমাদানি করা, যথাযথ শুল্কায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ করকারের সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তর থেকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় যথাযথ অনুমোদন নিয়ে আমদানি করা বিভিন্ন ধরনের ঝড়হু, ঝধসংঁহম ঞঠ সহ অন্যান্য ইলেক্ট্রোনিক্স সামগ্রী ও প্রসাধনী সামগ্রীগুলোকে ‘অবৈধ ও নকল পন্য’ তকমা লাগিয়ে জব্দ করে রাখে। উক্ত অভিযানের সময় তারা আমার প্রতিষ্ঠানের সিসি ক্যামেরা বন্ধ করে দেয় এবং আমার প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদেরকে থানা হাজতে প্রেরণ করে রাখে। অভিযান পরিচালনার সময় আমার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা পন্যগুলোর স্বপক্ষে বৈধ কাগজ পত্রাদী দেখাতে গেলে আমাদেরকে কোনো প্রকারের আতœপক্ষ সমর্থন করার সুযোগ দেয়া হয়নি। এখানে উল্লেখ্য যে, আমার প্রতিষ্ঠানের প্রশাধনী সমাগ্রীর ব্যাপারে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর গত ১৮/০৩/১৫ইং তারিখে নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি ফৌজদারী মামলা দায়ের করেন যার নাম্বার হলো-২৭ (৩) ১৫। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতে আমার মালামালের স্বপক্ষে যাবতীয় দলিল পত্রাদী উপস্থাপন করি। বিজ্ঞ আদালত সমস্ত দলিলাদি পর্যালোচনা করে আমার মালামালের সঠিকতা ও বৈধতা পেয়ে বিজ্ঞ আদালত আমার কারখানাটি খুলে দেওয়ার আদেশ প্রদান করেন। বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি এখনও চলমান অবস্থায় আছে। তাছাড়া উক্ত অভিযানে কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রাট বা ঠধঃ ঈঁংঃড়সং এর কর্তৃপক্ষ উপস্থিত ছিল না যাহা প্রশ্নবিদ্ধ। আমার প্রতিষ্ঠানের মজুদ পণ্যের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১২.০০ কোটি টাকা কিন্তু জেলা পুলিশের পক্ষ্য থেকে বিভিন্ন মিডিয়ায় তা শত কোটি টাকার উর্দ্ধে প্রচার করা হয়েছে, যা আদো সত্য নয়। এছাড়া অভিযানের ২৪ ঘন্টা পার হয়ে যাওয়ার পরও অদ্যাবধী আমাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদেরকে আদালতে সোপর্দ না করে থানা হাজতে রেখে জোর করে স্বীকারোক্তি আদায়ের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এমতাবস্থায়, আমার প্রতিষ্ঠান দুটির পক্ষে বৈধভাবে ব্যবসা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছ

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন