সদ্য সংবাদ

 উত্তরাঞ্চলের মাটিতে বাড়ছে অম্লত্ব, কমছে ফলন  চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে নেসকো মিটার রিডারদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি  রুয়েটে সিটিজেন চার্টার বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদী রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যাণ ট্রাস্টের মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পুরস্কার বিতরণ।  কচিকন্ঠের আসরের প্রতিনিধি সন্মেলন অনুষ্ঠিত।  গুজব মোকাবেলায় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে রাজশাহীতে সিজিএস’র কর্মশালা  রাজশাহী সাংবাদিক সংস্থার যাত্রা শুরু  শামীম ওসমান ১০ বছরেও শোধ করেনি বন্ধুর ২৬ লাখ টাকা।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষা বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের উদ্যোগে,মেধা শিক্ষা বৃত্তি প্রদান  রুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট’ অনুষ্ঠিত  ফল মার্কেটের দাবি রাজশাহীর ফল ব্যবসায়ীদের  নারায়ণগঞ্জকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার করলেন শামীম ওসমান  সংসদে কপিরাইট বিল পাস   কাস্টমসের ২৭০ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি  ভিয়েতনামে পৌঁছে ভারতের উদ্দেশে যা বললেন বাইডেন  নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ইয়াবসহ যুবক আটক   সাঘাটায় কাঠ পুড়িয়ে চলছে কয়লা তৈরি  রেজিস্ট্রার অফিসে দুর্নীতির অভিযোগ

এসপি হারুনের প্রেতাত্মারা জেলাকে অস্থিতিশীল করার যড়যন্ত্র করছে

দোসরদের আর্তচিৎকার

 Sun, Nov 17, 2019 11:19 PM
  এসপি হারুনের প্রেতাত্মারা জেলাকে অস্থিতিশীল করার যড়যন্ত্র করছে

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:: বিতর্কিত এসপি হারুন ছাড়া যেন নারায়ণগঞ্জ অচল।

 তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলায় যখন ছিলেন না তখন মনে হচ্ছে অচল ছিল নারায়ণগঞ্জ। গাজীপুর থেকে এসপি হারুন চলে আসার পর যেন এখন আর গাজীপুর বাংলদেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে। নারায়ণগঞ্জে এসপি হারুনের দোসরদের আর্তচিৎকার দেখে এমনটাই মনে হচ্ছে । মনে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জও ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে। সুবিধাভোগিরা এখনও বলছেন, ফিরে আসছে হারুন। দিবাস্বপ্নে তাদের রাত কাটছে চেয়ে চেয়ে। ভালবাসায় গদ গদ হয়ে রাত জেগে জেগে চোখের নীচে কালি জমতে শুরু করেছে সুবিধাভোগিদের। অপরদিকে হারুনের রোষানলে পড়া ব্যবসায়ীরা বলছেন, নয় মন ঘিও পুড়বে না, রাধাও আর নাচবে না।
নারায়ণগঞ্জের একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি বলেন, প্রথম দিকে জেলায় এসে তিনি যেভাবে শুরু করেছিলেন তা জনগনের সমর্থন পেয়েছেন। কিন্তু মাত্র ২/৩ মাসের মধ্যেই তিনি পুরো নারয়ণগঞ্জকে গিলে খেতে শুরু করেন। রয়ে শয়ে খেতে পারতেন। আমরা জানি নারায়ণগঞ্জে আপনারা আসেন খাওয়ার জন্য। তবে সে খাওয়াটাতো হতে হবে জনবান্ধব। রাজনৈতিক নেতাদের মত নানা মুখরোচক বক্তব্য দিয়ে প্রকাশ্যে করেছেন ষ্ট্যান্ডবাজি। অন্তরালে তিনি শুরু করেন অপকর্ম। মিডিয়াও তাকে প্রথম দিকে সমর্থন দিয়েছে। এই সমর্থনের সুযোগে একজন পুলিশ অফিসারকে ব্যবহার করে এসপি হারুন মিডিয়ার একটি অংশকে আর্থিক সুবিধা দিয়ে তার দালালে পরিনত করেছেন। মোটামুটি এসপি হারুনের ১১ মাসে তার দেয়া টাকায় চলেছে অনেকের সংসার। ফলে এসপি হারুনকে প্রত্যাহারের পর তারা পড়ে গেছেন অর্থ সংকটে। অর্থ সংকটে পড়ে এখন তারা অনেকটাই দিশেহারা। ফলে বিভিন্ন থানা ও ডিবি পুলিশে থাকা এসপি হারুনের প্রেতাত্মাদের দিয়ে চলছে জেলাকে অস্থিতিশীল করার যড়যন্ত্র। পেছনে রয়েছে সুবিধাভোগি মিডিয়ার সেই অংশটি। তারা মনে প্রানে ও স্বপ্নে ফিরিয়ে আনতে কায়োমনো বাক্যে প্রার্থণা করে যাচ্ছেন হারুনের জন্য।

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন