সদ্য সংবাদ

 রাসিক কাউন্সিলর আরমানের বিরুদ্ধে টিসিবির পণ্য সরবরাহে অনিয়মের অভিযোগ  বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ড  অটো মালিক- শ্রমিক সমিতির চেক বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  উত্তরাঞ্চলের মাটিতে বাড়ছে অম্লত্ব, কমছে ফলন  চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে নেসকো মিটার রিডারদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি  রুয়েটে সিটিজেন চার্টার বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদী রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যাণ ট্রাস্টের মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পুরস্কার বিতরণ।  কচিকন্ঠের আসরের প্রতিনিধি সন্মেলন অনুষ্ঠিত।  গুজব মোকাবেলায় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে রাজশাহীতে সিজিএস’র কর্মশালা  রাজশাহী সাংবাদিক সংস্থার যাত্রা শুরু  শামীম ওসমান ১০ বছরেও শোধ করেনি বন্ধুর ২৬ লাখ টাকা।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষা বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের উদ্যোগে,মেধা শিক্ষা বৃত্তি প্রদান  রুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট’ অনুষ্ঠিত  ফল মার্কেটের দাবি রাজশাহীর ফল ব্যবসায়ীদের  নারায়ণগঞ্জকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার করলেন শামীম ওসমান  সংসদে কপিরাইট বিল পাস   কাস্টমসের ২৭০ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি  ভিয়েতনামে পৌঁছে ভারতের উদ্দেশে যা বললেন বাইডেন

বর্তমান সরকারের পতনের অবস্থা চলছে: ডা. জাফরুল্লাহ

 Sat, Nov 28, 2020 10:08 PM
 বর্তমান সরকারের পতনের অবস্থা চলছে: ডা. জাফরুল্লাহ

এশিয়া খবর ডেস্ক:: গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী

 বলেছেন, বর্তমান সরকারের পতনের অবস্থা চলছে।

তিনি বলেন, এখন একটু জোরে ধাক্কা দিলেই কিনারায় পড়ে যাবে। সরকার দেউলিয়া হয়ে গেছে। দেউলিয়া কীভাবে, তা পত্রপত্রিকায় দেখা যাচ্ছে।

রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শনিবার বিকেলে এক সমাবেশে জাফরুল্লাহ চৌধুরী এসব বলেন। মাওলানা ভাসানীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই যৌথ সমাবেশের আয়োজন করে রাষ্ট্রচিন্তা, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, ছাত্র যুব ও শ্রমিক অধিকার পরিষদ ও গণসংহতি আন্দোলন।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘এই সরকার যাদের নিয়ে চালায়, তারা হাজার কোটি টাকা লুট করছে। সরকারের মন্ত্রীরাই বলছে, সরকারের আমলারা লুট করছে। আমলারা তো লুট করবেই। যারা রাতের আঁধারে জনগণের ভোট লুট করে এই সরকারকে বসিয়েছে, তারা তো লুট করবেই।’

এককেন্দ্রিক সরকার কখনো মানুষের মুক্তি আনতে পারে না উল্লেখ করে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ঢাকার সরকারের পতন ঘটিয়ে বহুকেন্দ্রিক সরকার করতে হবে। এককেন্দ্রিক সরকার কখনো মানুষের মুক্তি আনতে পারবে না। এর জন্য সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে। মাওলানা ভাসানীর বাণী, ‘যত দিন না পর্যন্ত সবার মুখে খাবার না আসবে, তত দিন আমরা থামব না। সবার মুখে খাবার দিয়েই আমরা থামব।’ এই অবস্থা পরিবর্তনের জন্য একত্র হতে হবে।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বকারী জোনায়েদ সাকি বলেন, এই সরকার দেশের, জনগণের ভবিষ্যতকে বিপদে ফেলছে। এ থেকে রক্ষা পেতে হলে রাজনৈতিক ক্ষমতার পরিবর্তন দরকার। জনগণ যেন কথা বলতে না পারে, এ জন্য তাদের পেটোয়া বাহিনী দিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে। পুলিশ–প্রশাসনকে নিজেদের মতো করে ব্যবহার করে। এর কারণ এই সরকার জনগণকে ভয় পায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নুরুল হক নুর বলেন, এই সরকার মুখে অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বললেও তারাই সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশে বিভাজিত রাজনীতি করছে। দেশকে একটি সাম্প্রদায়িকতার সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যাকে–তাকে জামায়াত–শিবির বলে ট্যাগ দিচ্ছে।

নুর বলেন, এই সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা নেই। মাওলানা ভাসানী বলেছেন, ‘পিন্ডির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি, দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়।’ কিন্তু এই সরকার দিল্লির দাসত্ব করেই ক্ষমতায় টিকে আছে।

সমাবেশে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব রাশিদুল ইসলাম।

আরো বক্তব্য দেন রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আক্তার, ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রাশেদ খান, শ্রমিক অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক আবদুর রহমান প্রমুখ।

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন