সদ্য সংবাদ

 শামীম ওসমান ১০ বছরেও শোধ করেনি বন্ধুর ২৬ লাখ টাকা।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষা বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের উদ্যোগে,মেধা শিক্ষা বৃত্তি প্রদান  রুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট’ অনুষ্ঠিত  ফল মার্কেটের দাবি রাজশাহীর ফল ব্যবসায়ীদের  নারায়ণগঞ্জকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার করলেন শামীম ওসমান  সংসদে কপিরাইট বিল পাস   কাস্টমসের ২৭০ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি  ভিয়েতনামে পৌঁছে ভারতের উদ্দেশে যা বললেন বাইডেন  নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ইয়াবসহ যুবক আটক   সাঘাটায় কাঠ পুড়িয়ে চলছে কয়লা তৈরি  রেজিস্ট্রার অফিসে দুর্নীতির অভিযোগ   ফতুল্লায় খুনের রহস্য উদঘাটন করেছে পিবিআই   ‘শিগগিরই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে’   বাংলাদেশের কাছে ৫০০০ টন ইলিশ চায় ভারত  সাংবাদিকদের শাস্তি দেওয়ার আইনি ক্ষমতা চায় প্রেস কাউন্সিল  আমার ৫ আসনের এমপি নমিনেশন চাওয়া উচিত - মেয়র আইভী  সবার জন্য সমৃদ্ধ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান   দেশের মানুষ সরকারকে ‘না’ জানিয়ে দিয়েছে: মির্জা ফখরুল   বিএনপিকে নারায়ণগঞ্জ ছাড়া করবো: শামীম ওসমান

কথিত সেই শিল্পপতি তার শ্বশুরবাড়িতে থাকতো : বাঁধন

অনেকে মনে করে আমি শিল্পপতির স্ত্রী ছিলাম, কিন্তু সত্যিটা হলো

 Sat, Sep 30, 2017 7:00 AM
কথিত সেই শিল্পপতি তার শ্বশুরবাড়িতে থাকতো : বাঁধন

ডেস্ক রিপোর্ট : : ২০১০ সালে শিল্পপতি সনেটের সঙ্গে পরিচয় হয় অভিনেত্রী বাঁধনের। পরিচয়ের তিন মাস পরেই তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।

…  ২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে সনেটের সঙ্গে বাঁধন বিয়ের পিড়িঁতে বসেন। অনেকটা গোপনেই বিয়ের কাজটি সেড়ে ফেলেন বাঁধন। বিয়ের পর গুলশানে স্বামী সনেটের বাড়িতে উঠেন তিনি। এক বছর পর বাঁধনের কোল জুড়ে আসে কন্যা সন্তান সায়রা। সুখেই কাটছিল তাদের সংসার। কিন্তু কন্যা সায়রার একবছর পূর্ণ না হতেই স্বামীকে নিয়ে বাঁধন বাবার মিরপুরের ফ্লাটে ওঠেন।


তখনই প্রশ্ন উঠেছিল। শিল্পপতি কেন শ্বশুড়বাড়ি থাকবেন। যদিও এই প্রশ্নের কোন উত্তর তখন দেয়নি বাঁধন। এরপর সনেটের সঙ্গে ইতি হয় সংসারের। বাঁধন তার বিয়ের চার বছরের মাথায় স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে নারী নির্যাতন মামলা ঢুকেছিলেন। তখনও কিছুই বলেননি বাঁধন। এবার নতুন সমস্যা। সন্তানকে নিজের কাছে রাখার অধিকার চেয়ে পারিবারিক আদালতে মামলা করেছেন বাঁধন। ৩ আগস্ট তার পক্ষ থেকে এই মামলা দায়ের করা হয়। মামলার কারণ? বাঁধন বলেন, ‘গত মাসে আমার মেয়ে সায়রাকে নিয়ে যায় আমার প্রাক্তন স্বামী সনেট। এরপর একরকম জোর করেই তাকে কানাডা নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। সায়রা এখন কোথায় থাকবে? তাই মা হিসেবে আমার অধিকার পেতে মামলা করেছি।’


এবার অনেক বিষয়েই মুখ খুললেন বাঁধন। তার ভাষ্য, ‘২০১৪ সালের আগস্ট মাসে আমারা বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করি। এরপরে সনেট অন্য একটি মেয়েকে বিয়ে করেছে। তার দ্বিতীয় স্ত্রীই মূলত আমার মেয়েকে কানাডা নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।’


এরপর বাঁধন যা বললেন সেটা অনেক বিশ্বাস করতে পারছেন না। তিনি বলেন, ‘অনেকে মনে করে আমি শিল্পীপতির স্ত্রী ছিলাম। অনেকে তো বলেও যে আমি টাকার লোভে বিয়ে করেছি। কিন্তু সত্যিটা হলো, কথিত সেই শিল্পপতি তার শ্বশুরবাড়িতে থাকতো। আর আমি অভিনয় করে রোজগার করে এনে তাকে খাওয়াতাম। যাক এসব নিয়ে এখন আর পড়ে থাকতে চাই না।’

নিজের বর্তমান অবস্থান তুলে ধরে বাঁধন বললেন, ‘একদিকে মেয়েকে সামলাচ্ছি, মামলা লড়ছি। অন্যদিকে কাজ করার চেষ্টা চালাচ্ছি। দুঃসময়ে পাশে থাকার জন্য কিছু মানুষের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমার বাবা-মা, দুই ভাই, মেয়ের স্কুলের শিক্ষক, অভিভাবকরা, আমার সহকর্মী, পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আমাকে মানসিক সমর্থন দিয়েছেন। আসলে এমন পরিস্থিতে একটা মেয়ে কতটা অসহায় হয়ে পড়ে তা বলে বোঝানোর মতো নয়।

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন