সদ্য সংবাদ

 আ.লীগ সভানেত্রীর কাছে রাজাকার পুত্র ডাবলুকে বহিষ্কারে আবেদন  আ.লীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও নিয়ে রাজশাহীজুড়ে চাঞ্চল্য  ডাকাতি শেষে দেখে ফেলায় নানীকে হত্যা  নারায়ণগঞ্জ ডিবির ক্যাশিয়ার আনোয়ার আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা!   ১৮ বছর বিমানবন্দরে বসবাসকারী সেই ইরানির মৃত্যু   ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী পুতিন   কোনো বাধা বিএনপিকে ঠেকাতে পারবে না : রিজভী  পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বসেরার মুকুট ইংল্যান্ডের   ঢাকাতেই হবে হজযাত্রীদের ইমিগ্রেশন ও তল্লাশি- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   দুর্ভিক্ষ আসছে আতঙ্কে মানুষ  সাত পাকে বাঁধা পড়লেন 'আশিকি টু' ছবির সুরকার- গায়িকা  ডেঙ্গু: আরও ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৭৫   ১০০ সেতু চালু হওয়ায় দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে: প্রধানমন্ত্রী   অধিকার আদায় না করে ঘরে ফিরে যাব না: ফখরুল  ড্রোন নিয়ে মিথ্যা বলছে ইরান: জেলেনস্কি   ৩০তম বিসিএসের সেই পুলিশ কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত   ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে আমরাও থাকব: মান্না  কোনো সিমই বিক্রি করতে পারবে না গ্রামীণফোন   সাংবাদিকদের আয়কর মালিকপক্ষই দেবে: হাইকোর্ট   বিয়েতে দেনমোহর ১০১টি বই

ভারতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে মুসলিম ছাত্রীর ইতিহাস

 Fri, Jul 23, 2021 9:04 PM
 ভারতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে মুসলিম ছাত্রীর ইতিহাস

এশিয়া খবর ডেস্ক::: ভারতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পুরো পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে সর্বোচ্চ

 নম্বর পেয়েছেন রুমানা সুলতানা ইসলাম নামের এক মুসলিম শিক্ষার্থী। গতকাল বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) ফল ঘোষণার পর থেকেই যা নিয়ে সর্বত্র শুরু হয়েছে আলোচনা ও বিতর্ক। খোদ রুমানার আপত্তি তার পরিচয়ের আগে মুসলিম শব্দটি কেনো বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে।

আজ শুক্রবার আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনকে রুমানা সুলতানা বলেন, তার নামের আগে মুসলিম না বললেই ভালো হয়। কেবল ছাত্রী বললে বেশি ভালো হয় এবং এটা নিয়ে কোনো বিতর্কের সৃষ্টি না হলে আরও ভালো।


এর আগে বৃহস্পতিবার ফলাফল ঘোষণা করার সময় পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের প্রধান মহুয়া দাস বলেছিলেন, সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতে একটা ইতিহাস হয়েছে এবং তা বলতে ইচ্ছে করছে। যিনি সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছেন তিনি মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে এক মুসলিম কন্যা। এককভাবে সে সর্বোচ্চ ৪৯৯ নম্বর অর্জন করেছেন।


তবে তিনি নাম উল্লেখ করেননি। বলেছেন, অনলাইনে গিয়ে দেখতে। মূলত এরপর থেকেই বিতর্ক শুরু। অনেকের বক্তব্য, একজন মুসলিম মেয়ে এত ভালো ফল করায় তা অবশ্যই বলা উচিত। কারণ, রাজ্যে এখনো মুসলিম মেয়ে ও নারীদের অনেক বাধা পার হতে হয়।



আবার অনেকের বক্তব্য, কেনো ভালো ফলাফলের ক্ষেত্রে জাত বা ধর্ম উল্লেখ করতে হবে। কারণ, এর মধ্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।

রুমানার বাবা রবিউল আলম পেশায় স্কুলশিক্ষক এবং মা সুলতানা পারভিন শিক্ষিকা। তবে তারা বিতর্কের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন