সদ্য সংবাদ

 শামীম ওসমান ১০ বছরেও শোধ করেনি বন্ধুর ২৬ লাখ টাকা।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষা বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত।  মল্লিকের চর শিক্ষা কল্যান ট্রাস্টের উদ্যোগে,মেধা শিক্ষা বৃত্তি প্রদান  রুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া কোলাবোরেশন মিট’ অনুষ্ঠিত  ফল মার্কেটের দাবি রাজশাহীর ফল ব্যবসায়ীদের  নারায়ণগঞ্জকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার করলেন শামীম ওসমান  সংসদে কপিরাইট বিল পাস   কাস্টমসের ২৭০ কর্মকর্তাকে একযোগে বদলি  ভিয়েতনামে পৌঁছে ভারতের উদ্দেশে যা বললেন বাইডেন  নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ইয়াবসহ যুবক আটক   সাঘাটায় কাঠ পুড়িয়ে চলছে কয়লা তৈরি  রেজিস্ট্রার অফিসে দুর্নীতির অভিযোগ   ফতুল্লায় খুনের রহস্য উদঘাটন করেছে পিবিআই   ‘শিগগিরই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে’   বাংলাদেশের কাছে ৫০০০ টন ইলিশ চায় ভারত  সাংবাদিকদের শাস্তি দেওয়ার আইনি ক্ষমতা চায় প্রেস কাউন্সিল  আমার ৫ আসনের এমপি নমিনেশন চাওয়া উচিত - মেয়র আইভী  সবার জন্য সমৃদ্ধ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান   দেশের মানুষ সরকারকে ‘না’ জানিয়ে দিয়েছে: মির্জা ফখরুল   বিএনপিকে নারায়ণগঞ্জ ছাড়া করবো: শামীম ওসমান

প্রধানমন্ত্রী ২৫ লাখ টাকা দিলেন আলাউদ্দিন আলীর চিকিৎসায়

 Sun, Feb 3, 2019 11:46 PM
 প্রধানমন্ত্রী ২৫ লাখ টাকা দিলেন আলাউদ্দিন আলীর চিকিৎসায়

এশিয়া খবর ডেস্ক:: কিংবদন্তি সুরকার ও সংগীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলীর চিকিৎসার জন্য ২৫ লাখ টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

বেশ কয়েক বছর ধরে রক্তচাপ ও ফুসফুসের সংক্রমণসহ একাধিক রোগে ভুগছেন আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী সঙ্গীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী।


গত ২২ জানুয়ারি রাতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন দেশের তিনি।


সেসময় তাকে মহাখালীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন তার স্ত্রী ফারজানা মিমি।



আজ রোববার দুপুরে আলাউদ্দিন আলীর স্ত্রী ফারজানা মিমিকে গণভবনে ডেকে এনে তার হাতে ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়ীপত্র তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞাতা জানিয়ে ফারজানা মিমি বলেন, ‘ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আলাউদ্দিন আলীর চিকিৎসায় ২৫ লাখ টাকা সঞ্চয়ী পত্র হিসেবে দিয়েছেন।’


এ সঞ্চয়পত্র থেকে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট অংকের টাকা আলাউদ্দিন আলীর চিকিৎসায় ব্যয় হবে বলে জানান তিনি।


প্রসঙ্গত, ১৯৬৮ সালে আলাউদ্দিন আলী যন্ত্রশিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্র জগতে আসেন এবং আলতাফ মাহমুদের সহযোগী হিসেবে যোগ দেন।


প্রয়াত আমজাদ খানের 'গোলাপী এখন ট্রেনে' ছবির গানের জন্য আলাউদ্দীন আলী ১৯৭৯ সালে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।


দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ারে আলাউদ্দীন খান বাংলাদেশের সঙ্গীত ভুবনে উপহার দিয়েছেন অনেক কালজয়ী গান, যা আবহমানকাল ধরেই চলছে মানুষের মুখে মুখে।


তার সুর করা কালজয়ী সেসব গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হলো- প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, একবার যদি কেউ ভালোবাসতো, আছেন আমার মোক্তার আছেন আমার ব্যারিস্টার, যে ছিল দৃষ্টির সীমানায়, ভালোবাসা যতো বড়ো জীবন তত বড় নয়, দুঃখ ভালোবেসে প্রেমের খেলা খেলতে হয়, হয় যদি বদনাম হোক আরো ইত্যাদি ।

Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement
Advertisement

আরও দেখুন